বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
(৮ জন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ১৪টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
২৩ নং লাইন: | ২৩ নং লাইন: | ||
}} |
}} |
||
'''বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়''' বাংলাদেশের [[বরিশাল]]ে অবস্থিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি দেশের |
'''বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়''' বাংলাদেশের [[বরিশাল]]ে অবস্থিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি দেশের ৩৪তম [[সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়]]।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|তারিখ=2011-06-15|শিরোনাম=যেমন হবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়|ইউআরএল=http://www.bangladeshnews24.com/ittefaq/newspaper/2011/06/15/news0977.php|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110618201638/http://www.bangladeshnews24.com/ittefaq/newspaper/2011/06/15/news0977.php|আর্কাইভের-তারিখ=১৮ জুন ২০১১|সংগ্রহের-তারিখ=৩ অক্টোবর ২০১২|ওয়েবসাইট=দৈনিক ইত্তেফাক|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> ২০১১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারি শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় [[বরিশাল বিভাগ]]ে প্রতিষ্ঠিত প্রথম সাধারন [[সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়]]। |
||
প্রতিষ্ঠার সময় ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে |
প্রতিষ্ঠার সময় ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে ৬টি বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রম দিয়ে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৫টি বিভাগে স্নাতক ও ১৮টি বিভাগে স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রম প্রদান করছে। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় ৬টি অনুষদের অধীন ২৫টি বিভাগে আসন সংখ্যা ১৫৭০ টি। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস [[বরিশাল সদর উপজেলা|বরিশাল সদর উপজেলার]] চরকাউয়া ইউনিয়নের কর্ণকাঠিতে[[কীর্তনখোলা নদী|কীর্তনখোলা নদীর]] তীরে শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু সংলগ্ন [[ঢাকা-পটুয়াখালী মহাসড়ক|ঢাকা-পটুয়াখালী মহাসড়কের]] পাশে অবস্থিত। |
||
{{multiple image |
{{multiple image |
||
| header = <center>'''ববি ক্যাম্পাস'''</center> |
| header = <center>'''ববি ক্যাম্পাস'''</center> |
||
৫৬ নং লাইন: | ৫৬ নং লাইন: | ||
== অনুষদ ও বিভাগ সমূহ == |
== অনুষদ ও বিভাগ সমূহ == |
||
২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চারটি অনুষদে মোট ছয়টি বিভাগে ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারী স্নাতক শ্রেণীর ক্লাস শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয়টি অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ২৫টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। |
২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চারটি অনুষদে মোট ছয়টি বিভাগে ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারী স্নাতক শ্রেণীর ক্লাস শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয়টি অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ২৫টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে সকল অনুষদে স্নাতক শ্রেণীতে মোট আসন সংখ্যা ১৫৭০টি। |
||
বর্তমানে ২৫টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকলেও [[বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন|বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন]] (ইউজিসি) কর্তৃক নাট্যকলা বিভাগের অনুমোদন রয়েছে, তবে এই বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়নি। |
বর্তমানে ২৫টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকলেও [[বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন|বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন]] (ইউজিসি) কর্তৃক নাট্যকলা বিভাগের অনুমোদন রয়েছে, তবে এই বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়নি। |
||
৮৮ নং লাইন: | ৮৮ নং লাইন: | ||
|- |
|- |
||
|কলা ও মানবিক |
|কলা ও মানবিক |
||
|জনাব মোহাম্মদ তানভীর কায়ছার |
|||
|প্রফেসর ড. মোঃ মুহসিন উদ্দীন |
|||
|অধ্যাপক |
|সহযোগী অধ্যাপক |
||
|ইংরেজি বিভাগ |
|ইংরেজি বিভাগ |
||
|- |
|- |
||
১৪১ নং লাইন: | ১৪১ নং লাইন: | ||
|০৬ |
|০৬ |
||
|পরিসংখ্যান বিভাগ |
|পরিসংখ্যান বিভাগ |
||
|বি.এসসি. (সম্মান) |
|বি.এসসি. (সম্মান), এমএস |
||
|২০১৮ |
|২০১৮ |
||
⚫ | |||
|৩০ |
|||
|} |
|} |
||
১৬৯ নং লাইন: | ১৬৯ নং লাইন: | ||
|০৩ |
|০৩ |
||
|কোস্টাল স্টাডিজ এন্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট বিভাগ |
|কোস্টাল স্টাডিজ এন্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট বিভাগ |
||
|বিএস (সম্মান) |
|বিএস (সম্মান), এম.এস. |
||
|২০১৭ |
|২০১৭ |
||
|৩০ |
|৩০ |
||
১৭৫ নং লাইন: | ১৭৫ নং লাইন: | ||
|০৪ |
|০৪ |
||
|বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ |
|বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ |
||
|বিএস (সম্মান) |
|বিএস (সম্মান), এম.এস. |
||
|২০১৮ |
|২০১৮ |
||
|৪০ |
|||
|৩০ |
|||
|} |
|} |
||
২০৩ নং লাইন: | ২০৩ নং লাইন: | ||
|০৩ |
|০৩ |
||
|দর্শন বিভাগ |
|দর্শন বিভাগ |
||
|বি.এ. (সম্মান) |
|বি.এ. (সম্মান), এম, এ |
||
|২০১৭ |
|২০১৭ |
||
|৫০ |
|||
|৩০ |
|||
|- |
|- |
||
|০৪ |
|০৪ |
||
|ইতিহাস বিভাগ |
|ইতিহাস বিভাগ |
||
|বি.এ. (সম্মান) |
|বি.এ. (সম্মান),এম.এ |
||
|২০১৮ |
|২০১৮ |
||
|৫০ |
|||
⚫ | |||
|} |
|} |
||
৩০৯ নং লাইন: | ৩০৯ নং লাইন: | ||
|৭০ |
|৭০ |
||
|} |
|} |
||
== প্রশাসন == |
== প্রশাসন == |
||
৩৭০ নং লাইন: | ৩৬৯ নং লাইন: | ||
<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=প্রশাসনিক দপ্তর|ইউআরএল=https://bu.ac.bd/index.php?ref=admin|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20220812162953/https://bu.ac.bd/index.php?ref=admin|আর্কাইভের-তারিখ=2022-08-12|ওয়েবসাইট=বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়}}</ref> |
<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=প্রশাসনিক দপ্তর|ইউআরএল=https://bu.ac.bd/index.php?ref=admin|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20220812162953/https://bu.ac.bd/index.php?ref=admin|আর্কাইভের-তারিখ=2022-08-12|ওয়েবসাইট=বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়}}</ref> |
||
== উপাচার্যের তালিকা == |
|||
২০১১ সালে প্রতিষ্ঠা লাভের সময় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য ছিলেন [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সয়েল, ওয়াটার এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ মোঃ হারুনর রশিদ খান। প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি চার বছর পরপর বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য দায়িত্ব গ্রহন করেন। ২০১৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় উপাচার্য এস এম ইমামুল হকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের পদত্যাগের দাবীতে আন্দোলন করায় তিনি তার মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বেই ছুটিতে যেতে বাধ্য হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=ব্যুরো|প্রথমাংশ=বরিশাল|ভাষা=bn|শিরোনাম=ভিসি বিরোধী আন্দোলনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অচলাবস্থা অব্যাহত|ইউআরএল=https://dailyinqilab.com/article/200352/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A4|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190418140315/https://dailyinqilab.com/article/200352/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A4|আর্কাইভের-তারিখ=2019-04-18|সংগ্রহের-তারিখ=2022-10-27|ওয়েবসাইট=DailyInqilabOnline}}</ref> তার অনুপস্থিতিতে এ কে এম মাহবুব হাসানকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব প্রদান করা হয়। এবং পরবর্তিতে মেয়াদ শেষে [[রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়|রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ছাদেকুল আরেফিন উপাচার্যের দায়িত্ব গ্রহন করেন এবং ২০২৩ সালের নভেম্বরে তিনি তার মেয়াদ শেষ |
২০১১ সালে প্রতিষ্ঠা লাভের সময় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য ছিলেন [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সয়েল, ওয়াটার এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ মোঃ হারুনর রশিদ খান। প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি চার বছর পরপর বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য দায়িত্ব গ্রহন করেন। ২০১৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় উপাচার্য এস এম ইমামুল হকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের পদত্যাগের দাবীতে আন্দোলন করায় তিনি তার মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বেই ছুটিতে যেতে বাধ্য হন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ=ব্যুরো|প্রথমাংশ=বরিশাল|ভাষা=bn|শিরোনাম=ভিসি বিরোধী আন্দোলনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অচলাবস্থা অব্যাহত|ইউআরএল=https://dailyinqilab.com/article/200352/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A4|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190418140315/https://dailyinqilab.com/article/200352/%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%A7%E0%A7%80-%E0%A6%86%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A7%8B%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%85%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A6%BE-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%A4|আর্কাইভের-তারিখ=2019-04-18|সংগ্রহের-তারিখ=2022-10-27|ওয়েবসাইট=DailyInqilabOnline}}</ref> তার অনুপস্থিতিতে এ কে এম মাহবুব হাসানকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব প্রদান করা হয়। এবং পরবর্তিতে মেয়াদ শেষে [[রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়|রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ছাদেকুল আরেফিন উপাচার্যের দায়িত্ব গ্রহন করেন এবং ২০২৩ সালের নভেম্বরে তিনি তার মেয়াদ শেষ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ বদরুজ্জামান ভুঁইয়া উপাচার্য হিসেবে রুটিন দায়িত্ব পালন করার পর বর্তমানে উপাচার্য হিসেবে দ্বায়িত্বে আছেন |
||
{| class="wikitable sortable" |
{| class="wikitable sortable" |
||
|+উপাচার্যের তালিকা |
|+উপাচার্যের তালিকা |
||
৪০৭ নং লাইন: | ৪০৬ নং লাইন: | ||
|অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ বদরুজ্জামান ভুঁইয়া (রুটিন দ্বায়িত্ব) |
|অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ বদরুজ্জামান ভুঁইয়া (রুটিন দ্বায়িত্ব) |
||
|২০২৩ |
|২০২৩ |
||
| |
|||
|- |
|||
|৬ |
|||
|অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ বদরুজ্জামান ভুঁইয়া |
|||
|২০২৪ |
|||
| |
| |
||
|<ref name=":0" /> |
|<ref name=":0" /> |
||
৪১৩ নং লাইন: | ৪১৭ নং লাইন: | ||
== প্রাঙ্গণ ও অবকাঠামো == |
== প্রাঙ্গণ ও অবকাঠামো == |
||
বরিশাল সদর উপজেলার কর্ণকাঠিতে কীর্তনখোলা নদীর তীরে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল প্রাঙ্গণ অবস্থিত। এটি কীর্তনখোলা নদীর যেইপাশে বরিশাল শহর রয়েছে তার অপর পাশে চরকাউয়া ইউনিয়নে দপদপিয়া ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে [[ঢাকা-পটুয়াখালী মহাসড়ক|ঢাকা-পটুয়াখালী মহাসড়কের]] সংলগ্নে অবস্থিত। প্রায় |
বরিশাল সদর উপজেলার কর্ণকাঠিতে কীর্তনখোলা নদীর তীরে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল প্রাঙ্গণ অবস্থিত। এটি কীর্তনখোলা নদীর যেইপাশে বরিশাল শহর রয়েছে তার অপর পাশে চরকাউয়া ইউনিয়নে দপদপিয়া ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে [[ঢাকা-পটুয়াখালী মহাসড়ক|ঢাকা-পটুয়াখালী মহাসড়কের]] সংলগ্নে অবস্থিত। প্রায় ৫০ একরের প্রাঙ্গণের মধ্যে একাডেমিক ভবন, আবাসিক হল ও অন্যান্য অবকাঠামো অবস্থিত। |
||
{{একাধিক চিত্র |
{{একাধিক চিত্র |
||
৪৫৮ নং লাইন: | ৪৬২ নং লাইন: | ||
* '''বিদ্যুৎ সাবস্টেশন:''' বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য রয়েছে একটি সাবস্টেশন। |
* '''বিদ্যুৎ সাবস্টেশন:''' বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য রয়েছে একটি সাবস্টেশন। |
||
== আবাসিক হল == |
== আবাসিক হল == |
||
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণীতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য মূল ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে চারটি আবাসিক হল রয়েছে। এর মধ্যে দুইটি আবাসিক হল ছাত্রদের এবং দুইটি আবাসিক হল ছাত্রীদের জন্য নির্মিত। ছাত্রদের দুইটি হল এবং ছাত্রীদের একটি হলের নির্মানের কাজ মূল ভবনের সাথেই শুরু হয়েছিল এবং ছাত্রীদের জন্য দ্বিতীয় হলটি পরবর্তিতে নির্মান করা হয়েছে। |
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণীতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য মূল ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে চারটি আবাসিক হল রয়েছে। এর মধ্যে দুইটি আবাসিক হল ছাত্রদের এবং দুইটি আবাসিক হল ছাত্রীদের জন্য নির্মিত। ছাত্রদের দুইটি হল এবং ছাত্রীদের একটি হলের নির্মানের কাজ মূল ভবনের সাথেই শুরু হয়েছিল এবং ছাত্রীদের জন্য দ্বিতীয় হলটি পরবর্তিতে নির্মান করা হয়েছে। |
||
৪৭১ নং লাইন: | ৪৭৬ নং লাইন: | ||
| ছাত্র |
| ছাত্র |
||
| [[আবুল কাশেম ফজলুল হক]] |
| [[আবুল কাশেম ফজলুল হক]] |
||
| ড. মোহাম্মদ আবদুল বাতেন চৌধুরী |
|||
| আবু জাফর মিয়া |
|||
|- |
|- |
||
| বঙ্গবন্ধু হল |
| বঙ্গবন্ধু হল |
||
৪৯২ নং লাইন: | ৪৯৭ নং লাইন: | ||
| ছাত্রী |
| ছাত্রী |
||
| [[শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব]] |
| [[শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব]] |
||
| ড. হেনা রানী বিশ্বাস |
|||
| তাসনুভা হাবিব জিসান |
|||
|} |
|} |
||
৫৪১ নং লাইন: | ৫৪৬ নং লাইন: | ||
* [[বাংলাদেশ ছাত্রলীগ]] |
* [[বাংলাদেশ ছাত্রলীগ]] |
||
* [[সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট]] |
|||
*[[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল]] |
*[[বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল]] |
||
* '''গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল''' |
* '''গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল''' |
||
* [[বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির]] |
* [[বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির]] |
||
* [[ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ#ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ|ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ]] |
* [[ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ#ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ|ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ]] |
||
* [[বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনা]] |
|||
===সাংবাদিক সংগঠন=== |
===সাংবাদিক সংগঠন=== |
||
৫৫৫ নং লাইন: | ৫৫৮ নং লাইন: | ||
===গবেষণা সংগঠন=== |
===গবেষণা সংগঠন=== |
||
*বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদ |
*বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদ |
||
=== বিজ্ঞান সংগঠন === |
|||
* বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ |
|||
* বিজ্ঞান চর্চা কেন্দ্র |
|||
===দক্ষতা উন্নয়ন ও সামাজিক সংগঠন=== |
===দক্ষতা উন্নয়ন ও সামাজিক সংগঠন=== |
||
৫৬৭ নং লাইন: | ৫৬৫ নং লাইন: | ||
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যারিয়ার ক্লাব |
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যারিয়ার ক্লাব |
||
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাইন্স ক্লাব |
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাইন্স ক্লাব |
||
⚫ | |||
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় বিজনেস ক্লাব |
|||
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি |
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি |
||
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কুইজ সোসাইটি |
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কুইজ সোসাইটি |
||
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা সংসদ |
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা সংসদ |
||
* বাঁধন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিট |
* বাঁধন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিট |
||
* বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা |
|||
* বিএনসিসি |
* বিএনসিসি |
||
* রোভার স্কাউট |
* রোভার স্কাউট |
||
* প্রথম আলো বন্ধুসভা |
* প্রথম আলো বন্ধুসভা |
||
* সমকাল সুহৃদ সমাবেশ |
* সমকাল সুহৃদ সমাবেশ |
||
⚫ | |||
* একাত্তরের চেতনা |
* একাত্তরের চেতনা |
||
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় নাট্যদল |
* বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় নাট্যদল |
২১:০১, ১০ মে ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
নীতিবাক্য | জ্ঞানই শক্তি |
---|---|
ধরন | সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় |
স্থাপিত | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১১ |
অধিভুক্তি | বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন |
বৃত্তিদান | ৳৪৭,৪৩,০০,০০০ (২০২২) |
আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
উপাচার্য | অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া |
শিক্ষার্থী | ৯১০০ (প্রায়) (২০২৩) |
স্নাতক | ৩,৬৩৭ (২০১৪) |
ঠিকানা | কর্ণকাঠী , , ৮২৫৪ , |
শিক্ষাঙ্গন | উপশহর, ৫০ একর |
ভাষা | ইংরেজি |
সংক্ষিপ্ত নাম | ববি |
ওয়েবসাইট | bu |
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের বরিশালে অবস্থিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি দেশের ৩৪তম সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।[১] ২০১১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারি শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় বরিশাল বিভাগে প্রতিষ্ঠিত প্রথম সাধারন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রতিষ্ঠার সময় ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে ৬টি বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রম দিয়ে যাত্রা শুরু করে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টি ২৫টি বিভাগে স্নাতক ও ১৮টি বিভাগে স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রম প্রদান করছে। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় ৬টি অনুষদের অধীন ২৫টি বিভাগে আসন সংখ্যা ১৫৭০ টি। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস বরিশাল সদর উপজেলার চরকাউয়া ইউনিয়নের কর্ণকাঠিতেকীর্তনখোলা নদীর তীরে শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু সংলগ্ন ঢাকা-পটুয়াখালী মহাসড়কের পাশে অবস্থিত।
ইতিহাস[সম্পাদনা]
বরিশাল অঞ্চলে কোনো উচ্চতর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান না থাকায় বাংলাদেশের স্বাধীনতারও পূর্বে ১৯৬০ এর দশকের দিকেই এই অঞ্চলে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা তৈরি হয়। তবে পাকিস্তানী শাসনামলে পূর্ব পাকিস্তানের শিক্ষা খাতে ঘাটতির কারনে বরিশালে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭৩ সালে বরিশাল শহরে অনুষ্ঠিত এক সমাবেশে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, বরিশালে একটি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করার আকাঙ্ক্ষা রয়েছে তার। বিভিন্ন রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শেখ মুজিবর রহমানের হত্যাকান্ডের নেপথ্যে বরিশালে তখন আর বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়নি। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালে বরিশাল সার্কিট হাউসের মধ্যে একটি সমাবেশে পুনরায় বরিশালে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইচ্ছা প্রকাশ করেন। পরবর্তিতে ২০০০ সালে পটুয়াখালীর দুমকি উপজেলার পটুয়াখালী কৃষি কলেজকে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিনত করার মাধ্যমে বরিশাল বিভাগের সর্বপ্রথম বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। এরপর বরিশালে একটি সাধারন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা থেকে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২০০৮ সালের ২৯ নভেম্বরে একনেক (জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি) কর্তৃক বরিশাল শহরে একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব পাশ করে। আনুষ্ঠানিকতা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস নির্ধারন শেষে ২০১১ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধন করেন। প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ে ২২ ফেব্রুয়ারিকে প্রতিবছর বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করা হয় এবং সাধারণত এই দিনেই স্নাতক শ্রেণির নতুন শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ অনুষ্ঠিত হয়।[২] বরিশাল জিলা স্কুলে অস্থায়ী ক্যাম্পাসে ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারি বেলা পৌনে ১১টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাগত কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ছিলেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান এবং উপাচার্য ছিলেন ডাঃ মোঃ হারুনর রশিদ খান। ২০১৩ সালে কীর্তনখোলা নদীর পূর্ব তীরে সদর উপজেলার কর্ণকাঠিতে ৫৩ একর জায়গা জুড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ক্যাম্পাস নির্ধারিত হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়টির সকল বিভাগের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষা কার্যক্রম মূল ক্যাম্পাসেই পরিচালিত হচ্ছে।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হয় ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারী। বিজ্ঞান, মানবিক, সমাজবিজ্ঞান ও বিজনেস স্টাডিজ অনুষদভুক্ত গণিত, ইংরেজি, অর্থনীতি এবং সমাজবিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, বিপণন এই ছয়টি বিভাগে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক শ্রেণীর প্রথম ব্যাচের ক্লাস শুরু হয়।
ভিসি আন্দোলন[সম্পাদনা]
২০১৯ সালের ২৬শে মার্চ আয়োজিত চা চক্র ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের প্রতি তৎকালীন উপাচার্য এস এম ইমামুল হকের কটুক্তির কারনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের দাবী জানিয়ে আন্দোলন শুরু করে। এই আন্দোলনে উপাচার্যের পদত্যাগের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের অন্যান্য কিছু দাবীও উত্থাপন করা হয়।[৩] তবে উপাচার্য পদত্যাগ করতে অনীহা জানানোয় ইমামুল হকের উপাচার্য হিসেবে মেয়াদ প্রায় শেষ হয়ে আসায় তার দায়িত্বের অবশিষ্ট সময়কাল তাকে বাধ্যতামুলক ছুটিতে পাঠানোর দাবী করেছিল শিক্ষার্থীরা। পরবর্তিতে শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন ৩৫দিন যাবত চলমান থাকায় ইমামুল হককে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশক্রমে ১১ এপ্রিল থেকে ২৬ মে পর্যন্ত ৪৫ দিনের বাধ্যতামূলক ছুটি গ্রহণ করতে বাধ্য হন। এই সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসানকে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্যের দায়িত্ব প্রদান করা হয়।[৪]
অনুষদ ও বিভাগ সমূহ[সম্পাদনা]
২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চারটি অনুষদে মোট ছয়টি বিভাগে ২০১২ সালের ২৪ জানুয়ারী স্নাতক শ্রেণীর ক্লাস শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয়টি অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ২৫টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে সকল অনুষদে স্নাতক শ্রেণীতে মোট আসন সংখ্যা ১৫৭০টি।
বর্তমানে ২৫টি বিভাগে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক নাট্যকলা বিভাগের অনুমোদন রয়েছে, তবে এই বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়নি।
অনুষদের নাম | ডিন | পদবী | বিভাগের নাম |
---|---|---|---|
বিজ্ঞান ও প্রকৌশল | ড. মোঃ শফিউল আলম | সহযোগী অধ্যাপক | গনিত বিভাগ |
জীববিজ্ঞান | ড. সুব্রত কুমার দাস | সহযোগী অধ্যাপক | উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ |
বিজনেস স্টাডিজ | ড. আব্দুল্লাহ আল মাসুদ | সহযোগী অধ্যাপক | ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ |
সামাজিক বিজ্ঞান | জনাব দিল আফরোজ খানম | সহযোগী অধ্যাপক | সমাজবিজ্ঞান বিভাগ |
কলা ও মানবিক | জনাব মোহাম্মদ তানভীর কায়ছার | সহযোগী অধ্যাপক | ইংরেজি বিভাগ |
আইন | জনাব সুপ্রভাত হালদার | সহযোগী অধ্যাপক | আইন বিভাগ |
বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ[সম্পাদনা]
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ অন্তর্ভুক্ত ৬টি বিভাগ রয়েছে।
নং | বিভাগের নাম | প্রদত্ত ডিগ্রি | প্রতিষ্ঠার বছর | আসন |
---|---|---|---|---|
০১ | গনিত বিভাগ | বি.এসসি. (সম্মান), এমএস | ২০১২ | ৮০ |
০২ | কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ | বি.এসসি. (সম্মান), এমএস | ২০১৪ | ৫০ |
০৩ | রসায়ন বিভাগ | বি.এসসি. (সম্মান), এমএস | ২০১৪ | ৮০ |
০৪ | পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ | বি.এসসি. (সম্মান), এমএস | ২০১৫ | ৮০ |
০৫ | ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগ | বি.এসসি. (সম্মান), এমএস | ২০১৫ | ৬০ |
০৬ | পরিসংখ্যান বিভাগ | বি.এসসি. (সম্মান), এমএস | ২০১৮ | ৪০ |
জীববিজ্ঞান অনুষদ[সম্পাদনা]
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে জীববিজ্ঞান অনুষদ অন্তর্ভুক্ত ৪টি বিভাগ রয়েছে।
নং | বিভাগের নাম | প্রদত্ত ডিগ্রি | প্রতিষ্ঠার বছর | আসন |
---|---|---|---|---|
০১ | সয়েল এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস বিভাগ | বিএস (সম্মান), এম.এস. | ২০১৩ | ৮০ |
০২ | উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ | বিএস (সম্মান), এম.এস. | ২০১৪ | ৮০ |
০৩ | কোস্টাল স্টাডিজ এন্ড ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট বিভাগ | বিএস (সম্মান), এম.এস. | ২০১৭ | ৩০ |
০৪ | বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ | বিএস (সম্মান), এম.এস. | ২০১৮ | ৪০ |
কলা ও মানবিক অনুষদ[সম্পাদনা]
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কলা ও মানবিক অনুষদ অন্তর্ভুক্ত ৪টি বিভাগ রয়েছে।
নং | বিভাগের নাম | প্রদত্ত ডিগ্রি | প্রতিষ্ঠার বছর | আসন |
---|---|---|---|---|
০১ | ইংরেজি বিভাগ | বি.এ. (সম্মান), এম.এ. | ২০১২ | ৭০ |
০২ | বাংলা বিভাগ | বি.এ. (সম্মান), এম.এ. | ২০১৩ | ৭০ |
০৩ | দর্শন বিভাগ | বি.এ. (সম্মান), এম, এ | ২০১৭ | ৫০ |
০৪ | ইতিহাস বিভাগ | বি.এ. (সম্মান),এম.এ | ২০১৮ | ৫০ |
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ[সম্পাদনা]
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ অন্তর্ভুক্ত ৬টি বিভাগ রয়েছে।
নং | বিভাগের নাম | প্রদত্ত ডিগ্রি | প্রতিষ্ঠার বছর | আসন |
---|---|---|---|---|
০১ | অর্থনীতি বিভাগ | বি.এস.এস (সম্মান), এমএসএস | ২০১২ | ৭০ |
০২ | সমাজবিজ্ঞান বিভাগ | বি.এস.এস (সম্মান), এমএসএস | ২০১২ | ৭০ |
০৩ | লোকপ্রশাসন বিভাগ | বি.এস.এস (সম্মান), এমএসএস | ২০১৩ | ৭০ |
০৪ | রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ | বি.এস.এস (সম্মান), এমএসএস | ২০১৪ | ৭০ |
০৫ | গণসংযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ | বি.এস.এস. (সম্মান) | ২০১৮ | ৩০ |
০৬ | সমাজকর্ম বিভাগ | বি.এস.এস. (সম্মান) | ২০২৩ | ৩০ |
বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ[সম্পাদনা]
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ অন্তর্ভুক্ত ৪টি বিভাগ রয়েছে।
নং | বিভাগের নাম | প্রদত্ত ডিগ্রি | প্রতিষ্ঠার বছর | আসন |
---|---|---|---|---|
০১ | মার্কেটিং বিভাগ | বিবিএ (সম্মান), এমবিএ | ২০১২ | ৭৫ |
০২ | ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ | বিবিএ (সম্মান), এমবিএ | ২০১২ | ৭৫ |
০৩ | একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ | বিবিএ (সম্মান), এমবিএ | ২০১৩ | ৭৫ |
০৪ | ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগ | বিবিএ (সম্মান), এমবিএ | ২০১৪ | ৭৫ |
আইন অনুষদ[সম্পাদনা]
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন অনুষদ অন্তর্ভুক্ত আইন বিভাগ রয়েছে।
নং | বিভাগের নাম | প্রদত্ত ডিগ্রি | প্রতিষ্ঠার বছর | আসন |
---|---|---|---|---|
০১ | আইন বিভাগ | এল.এল.বি. (সম্মান), এল.এল.এম. | ২০১৪ | ৭০ |
প্রশাসন[সম্পাদনা]
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন প্রধানত দুইটি সংস্থা দ্বারা পরিচালিত; বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট এবং একাডেমিক কাউন্সিল। উভয় সংস্থারই নেতৃত্ব প্রদান করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। সিন্ডিকেট বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাহি সংস্থা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এবং অন্যান্য সংস্থা ও সম্পত্তির উপর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন প্রয়োগ করে। সিন্ডিকেট সদস্যরা দুই বছর মেয়াদে মনোনীত হন এবং পরবর্তি সিন্ডিকেট সদস্য মনোনীত না হওয়া পর্যন্ত দায়িত্বে থাকেন।[৫]
পদ | নাম | সূত্র |
---|---|---|
আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন
|
|
উপাচার্য | অধ্যাপক ড.মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভুঁইয়া | |
কোষাধ্যক্ষ | পদ শূন্য | |
রেজিস্ট্রার | মোঃ মনিরুল ইসলাম | |
প্রক্টর | ড. মো. আব্দুল কাইউম | [৬] |
পরিচালক- ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা কেন্দ্র | সুজন চন্দ্র পাল | |
পরিচালক- ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র | জ্যোতির্ময় বিশ্বাস |
প্রশাসনিক অফিসসমূহ[সম্পাদনা]
- উপাচার্যের কার্যালয়
- কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়
- রেজিস্ট্রার অফিস
- রেজিস্ট্রার অফিস (পরিবহন পুল)
- কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার
- পরিচালকের কার্যালয় (অর্থ ও হিসাব)
- পরিচালকের কার্যালয় (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন)
- পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়
- প্রধান প্রকৌশলীর কার্যালয়
- চিফ মেডিকেল অফিসারের কার্যালয়
- শারীরিক শিক্ষা অফিস
- ছাত্র বিষয়ক পরিচালকের কার্যালয়
- প্রক্টর অফিস
- পরিচালকের কার্যালয় (টিএসসি)
- পরিচালকের কার্যালয় (গবেষণা ও সম্প্রসারণ)
- প্রাতিষ্ঠানিক গুণমান নিশ্চিতকরণ সেল (IQAC)
- পরিচালকের কার্যালয় (নেটওয়ার্কিং এবং আইটি)
- জনসংযোগ অফিস
- রিসার্চ সেল
উপাচার্যের তালিকা[সম্পাদনা]
২০১১ সালে প্রতিষ্ঠা লাভের সময় বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন উপাচার্য ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সয়েল, ওয়াটার এন্ড এনভায়রনমেন্ট বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ মোঃ হারুনর রশিদ খান। প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি চার বছর পরপর বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য দায়িত্ব গ্রহন করেন। ২০১৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় উপাচার্য এস এম ইমামুল হকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের পদত্যাগের দাবীতে আন্দোলন করায় তিনি তার মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বেই ছুটিতে যেতে বাধ্য হন।[৮] তার অনুপস্থিতিতে এ কে এম মাহবুব হাসানকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব প্রদান করা হয়। এবং পরবর্তিতে মেয়াদ শেষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ছাদেকুল আরেফিন উপাচার্যের দায়িত্ব গ্রহন করেন এবং ২০২৩ সালের নভেম্বরে তিনি তার মেয়াদ শেষ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ বদরুজ্জামান ভুঁইয়া উপাচার্য হিসেবে রুটিন দায়িত্ব পালন করার পর বর্তমানে উপাচার্য হিসেবে দ্বায়িত্বে আছেন
ক্রম | নাম | দায়িত্ব গ্রহণ | দায়িত্ব ত্যাগ | সূত্র |
---|---|---|---|---|
১ | হারুনর রশিদ খান | ২০১১ | ২০১৫ | |
২ | এস এম ইমামুল হক | ২০১৫ | ২০১৯ | |
৩ | এ কে এম মাহবুব হাসান (ভারপ্রাপ্ত) | ২০১৯ | ২০১৯ | |
৪ | ছাদেকুল আরেফিন | ২০১৯ | ২০২৩ | [৯] |
৫ | অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ বদরুজ্জামান ভুঁইয়া (রুটিন দ্বায়িত্ব) | ২০২৩ | ||
৬ | অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ বদরুজ্জামান ভুঁইয়া | ২০২৪ | [১০] |
প্রাঙ্গণ ও অবকাঠামো[সম্পাদনা]
বরিশাল সদর উপজেলার কর্ণকাঠিতে কীর্তনখোলা নদীর তীরে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল প্রাঙ্গণ অবস্থিত। এটি কীর্তনখোলা নদীর যেইপাশে বরিশাল শহর রয়েছে তার অপর পাশে চরকাউয়া ইউনিয়নে দপদপিয়া ব্রিজের পূর্ব প্রান্তে ঢাকা-পটুয়াখালী মহাসড়কের সংলগ্নে অবস্থিত। প্রায় ৫০ একরের প্রাঙ্গণের মধ্যে একাডেমিক ভবন, আবাসিক হল ও অন্যান্য অবকাঠামো অবস্থিত।
একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনসমূহ[সম্পাদনা]
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমের জন্য মূলত একটি ছয় তলাবিশিষ্ট ভবন রয়েছে। এই ভবনটিকে একাডেমিক ভবন ১, একাডেমিক ভবন ২, প্রশাসনিক ভবন ১ ও প্রশাসনিক ভবন ২ এই চার ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে। স্থাপনার সময় যদিও এর আকার বাংলা "৪" বা ইংরেজি "8" আকৃতির একটি বিশাল ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা থাকলেও এটির বর্তমান আকার কিছুটা ইংরেজী "C" বর্ণের মতো এবং বাকি অংশ ভবিষ্যতে নির্মানের পরিকল্পনা রয়েছে। বর্তমানে এই মূল ভবনেই সকল বিভাগের ও বেশিরভাগ প্রশাসনিক কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হয়।
- একাডেমিক ভবন ১: এই ভবনটির নাম বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ভবন। এটি ৬তলা বিশিষ্ট মূল ভবনের একটি উপভবন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ১২টি বিভাগের একাডেমিক কার্যক্রম এখানে পরিচালিত হয়।
- একাডেমিক ভবন ২: এই ভবনটির নাম বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল ভবন। এটি ৬তলা বিশিষ্ট মূল ভবনের একটি উপভবন। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ১২টি বিভাগের একাডেমিক কার্যক্রম এখানে পরিচালিত হয়। ভবনটির ৫ম তলায় কীর্তনখোলা অডিটোরিয়াম অবস্থিত।
- প্রশাসনিক ভবন ১: এটি ৬ তলা বিশিষ্ট মূল ভবনের একটি উপভবন। এই ভবনটি আকৃতি বর্গাকার এবং এটি একাডেমিক ভবন ১ এর সাথে সরাসরি যুক্ত এবং প্রশাসনিক ভবন ২ এর সাথে একটি বারান্দা দিয়ে সংযুক্ত। এই ভবনটি মূলত বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরের কার্যালয়ের পাশাপাশি কিছু অংশ একাডেমিক কার্যক্রমের জন্যও ব্যবহৃত হয়। এই ভবনের উল্লেখযোগ্য প্রশাসনিক কার্যালয় হলো উপাচার্যের কার্যালয় এবং ট্রেজারারের কার্যালয়।
- প্রশাসনিক ভবন ২: প্রশাসনিক ভবন ২ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ৬ তলা বিশিষ্ট ভবন। এর ৬ষ্ঠ তলায় জীবনানন্দ দাশ কনফারেন্স হল অবস্থিত। এছাড়াও এই ভবনটিতে প্রশাসনিক দপ্তরের কার্যালয়ের পাশাপাশি কিছু অংশ একাডেমিক কার্যক্রমের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই ভবনের কিছু উল্লেখযোগ্য প্রশাসনিক দপ্তর ও স্থাপনা সমূহ হলো: বিভিন্ন অনুষদের ডিন অফিস, রেজিস্ট্রারের কার্যালয়, প্রক্টর অফিস, সোনালি ব্যাংক পিএলসি বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় পোস্ট অফিস।
অন্যান্য ভবনসমূহ[সম্পাদনা]
একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবন ছাড়াও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্যান্য ভবন রয়েছে।
- কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার: বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের নাম "শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার"। এটি একটি চারতলা ভবন। গ্রন্থাগার ভবনের নিচতলায় রিডিং রুম এর পাশাপাশি একটি মেডিকেল সেন্টার আছে, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা চিকিৎসা সেবা পেয়ে থাকেন। এছাড়া গ্রন্থাগার ভবনে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের অফিস অবস্থিত।
- ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) ভবন: বিশ্ববিদ্যালয়ের এটি একটি ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন। ভবনটির নিচতলায় কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ার অবস্থান। ভবন এর উপরিঅংশে টিএসসি অবস্থিত।
- কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ: বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের একাংশে ২০ শতাংশ জমির তিনটি দৃষ্টিনন্দন গম্বুজসহ তিনতলা বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত মসজিদটিতে একইসঙ্গে প্রায় ২ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন। মসজিদটির নির্মান ব্যয় ছিল ৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। মসজিদের ফ্লোরে ব্যবহার করা হয়েছে মার্বেল পাথর। রয়েছে ডিজিটাল সাউন্ড সিস্টেম। কেন্দ্রীয় এ মসজিদটির নির্মান কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে।[১১]
- আবাসিক ভবন: বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক ভবন গুলোর মধ্যে রয়েছে উপাচার্যের বাসভবন, ২টি ডরমিটরি এবং একটি শিক্ষক আবাসিক ভবন।
স্থাপনাসমূহ[সম্পাদনা]
- কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার: বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারটি কেন্দ্রীয় খেলার মাঠের দক্ষিণ পাশে অবস্থিত। ২০১৬ সালে বিজয়ের মাসের প্রথম দিন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি) ক্যাম্পাসে উদ্বোধন করা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার।
- কেন্দ্রীয় মন্দির: বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মন্দির টিএসসি সংলগ্নে অবস্থিত।
- মুক্তমঞ্চ: বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চ কেন্দ্রীয় খেলার মাঠের উত্তর পাশে অবস্থিত। এখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
- ছয় দফা: ইংরেজি C আকৃতির মূল একাডেমিক ভবনের মাঝামাঝি স্থানে এই স্থাপনাটি রয়েছে। এটিতে ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলনে প্রণীত দফাসমূহ লিপিবদ্ধ রয়েছে।
- পুলিশ ক্যাম্প: বিশ্ববিদ্যালয় এর নিরাপত্তার জন্য একটি স্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। এটি বিশ্ববিদ্যালয় এর মসজিদ সংলগ্ন ভোলা রোডে অবস্থিত।
- বিদ্যুৎ সাবস্টেশন: বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য রয়েছে একটি সাবস্টেশন।
আবাসিক হল[সম্পাদনা]
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শ্রেণীতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের জন্য মূল ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে চারটি আবাসিক হল রয়েছে। এর মধ্যে দুইটি আবাসিক হল ছাত্রদের এবং দুইটি আবাসিক হল ছাত্রীদের জন্য নির্মিত। ছাত্রদের দুইটি হল এবং ছাত্রীদের একটি হলের নির্মানের কাজ মূল ভবনের সাথেই শুরু হয়েছিল এবং ছাত্রীদের জন্য দ্বিতীয় হলটি পরবর্তিতে নির্মান করা হয়েছে।
নাম | প্রতিষ্ঠিত | আসন সংখ্যা | নামকরণ | প্রভোস্ট | |
---|---|---|---|---|---|
শেরে বাংলা হল | ২০১১ | ৬১০ | ছাত্র | আবুল কাশেম ফজলুল হক | ড. মোহাম্মদ আবদুল বাতেন চৌধুরী |
বঙ্গবন্ধু হল | ২০১১ | ৬১০ | ছাত্র | শেখ মুজিবুর রহমান | মো. আরিফ হোসেন |
শেখ হাসিনা হল | ২০১১ | ৬১০ | ছাত্রী | শেখ হাসিনা | ড. রেহানা পারভীন |
শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল | ২০২২ | ৬১০ | ছাত্রী | শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব | ড. হেনা রানী বিশ্বাস |
ছাত্র হল[সম্পাদনা]
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের জন্য রয়েছে দুইটি আবাসিক হল; শেরে বাংলা হল ও বঙ্গবন্ধু হল। এই হল দুইটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে পাশাপাশি অবস্থিত। আবাসিক হল দুইটির নির্মান কাজ শুরু হয়েছিল ২০১১ সালে।
শেরে বাংলা হল[সম্পাদনা]
শেরে বাংলা হল ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন যা দুইটি ব্লকে বিভক্ত। এখানে মোট ৮১টি আবাসিক কক্ষ রয়েছে। ব্লক ২ এর নীচতলা ডাইনিং, দ্বিতীয় তলা কমন রুম, ইন্ডোর গেমস ও টিভি রুম, ৩য় তলা রিডিং রুম ও নামাজ রুম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। শেরে বাংলা হলের মোট আসন সংখ্যা ৬১০।
বঙ্গবন্ধু হল[সম্পাদনা]
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামানুসারে এই হলের নামকরণ করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হল ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন যা দুইটি ব্লকে বিভক্ত। এখানে মোট ৮১টি আবাসিক কক্ষ রয়েছে। ব্লক ২ এর নিচতলা ডাইনিং, দ্বিতীয় তলা কমন রুম, ইনডোর গেমস ও টিভি রুম, ৩য় তলা রিডিং রুম ও নামাজ রুম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বঙ্গবন্ধু হলের মোট আসন সংখ্যা ৬১০।
ছাত্রী হল[সম্পাদনা]
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রীদের জন্য দুইটি হল নির্মান করা হয়েছে; শেখ হাসিনা হল ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হল। এই হল দুইটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যে উত্তর-পূর্ব দিকে পাশাপাশি অবস্থিত। শেখ হাসিনা হলের নির্মান কাজ শুরু হয়েছিল ২০১১ সালে।
শেখ হাসিনা হল[সম্পাদনা]
শেখ হাসিনা হল ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন যা দুইটি ব্লকে বিভক্ত। এখানে মোট ৮১টি আবাসিক কক্ষ রয়েছে। ব্লক ২ এর নীচতলা ডাইনিং, দ্বিতীয় তলা কমন রুম, ইন্ডোর গেমস ও টিভি রুম, ৩য় তলা রিডিং রুম ও নামাজ রুম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। শেখ হাসিনা হলের মোট আসন সংখ্যা ৬১০।
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলতুন্নেছা মুজিব হল[সম্পাদনা]
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলতুন্নেছা মুজিব হল ৫ তলা বিশিষ্ট ভবন যা দুইটি ব্লকে বিভক্ত। এখানে মোট ৮১টি আবাসিক কক্ষ রয়েছে। ব্লক ২ এর নীচতলা ডাইনিং, দ্বিতীয় তলা কমন রুম, ইন্ডোর গেমস ও টিভি রুম, ৩য় তলা রিডিং রুম ও নামাজ রুম হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বঙ্গমাতা শেখ ফজিলতুন্নেছা মুজিব হলের মোট আসন সংখ্যা ৬১০। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বাধুনিক এই আবাসিক হল তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১৩ কোটি ৭৩ লক্ষ ৪২ হাজার টাকা।
পরিবহন[সম্পাদনা]
শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবহন পুলের নিজস্ব ১৩টি বাস, বিআরটিসি থেকে ইজারা নেওয়া ৭টি দোতালা বাস ও ৩টি একতলা বাসসহ মোট ২৩ টি বাস।
শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত বাসগুলো নগরীর ৩টি রুটে চলাচল করে যা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু হয়ে যথাক্রমে বরিশাল ক্লাব, নতুন বাজার এবং নথুল্লাবাদ বাস স্ট্যান্ড সংলগ্ন পর্যন্ত চলাচল করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুলের বাস সমূহের নাম বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন নদীর নামে নামকরণ করা হয়েছে। বর্তমানে কার্যকর বাসগুলো হলো লতা, পায়রা, কীর্তনখোলা, বৈকালি, চিত্রা, জয়ন্তী, ধানসিড়ি, সন্ধ্যা, সুগন্ধা, আন্ধারমানিক, আগুনমুখা, নয়াভাঙ্গানী, ইলিশা। বিআরটিসি থেকে ইজারা নেওয়া একতলা বাসগুলো হলো বিআরটিসি ৪, ৫, ৬ এবং দোতলা বাসগুলো হলো বিআরটিসি- ৭, ৮, ৯, ১০, ১১, ১২, ১৩।
শিক্ষার্থী সংগঠন[সম্পাদনা]
রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন[সম্পাদনা]
- বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল
- গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল
- বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির
- ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ
সাংবাদিক সংগঠন[সম্পাদনা]
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (ববিসাস)
গবেষণা সংগঠন[সম্পাদনা]
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদ
দক্ষতা উন্নয়ন ও সামাজিক সংগঠন[সম্পাদনা]
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটি
- বিইউ রেডিও
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যারিয়ার ক্লাব
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাইন্স ক্লাব
- পদাতিক সামাজিক-সাংস্কৃতিক মঞ্চ
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ফটোগ্রাফিক সোসাইটি
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কুইজ সোসাইটি
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা সংসদ
- বাঁধন, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিট
- বিএনসিসি
- রোভার স্কাউট
- প্রথম আলো বন্ধুসভা
- সমকাল সুহৃদ সমাবেশ
- একাত্তরের চেতনা
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় নাট্যদল
- রোটারি ক্লাব
- কীর্তনখোলা ফিল্ম সোসাইটি
- ইচ্ছেফেরি, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
- রংধনু
- সোশ্যাল কেয়ার এন্ড ক্যারিয়ার ফাউন্ডেশন
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "যেমন হবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়"। দৈনিক ইত্তেফাক। ২০১১-০৬-১৫। ১৮ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১২।
- ↑ "এক যুগে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি"। Risingbd Online Bangla News Portal। ২০২২-০২-২৩। ২০২২-১০-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২১।
- ↑ "ভিসি বিরোধী আন্দোলনে অচল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়"। দৈনিক ইত্তেফাক। ২০১৯-০৩-২৭। ২০২২-১০-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২৭।
- ↑ "অবশেষে বাধ্যতামূলক ছুটিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি"। Dhaka Tribune Bangla। ২০১৯-০৪-২৯। ২০২২-১০-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২৭।
- ↑ "বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৬" (পিডিএফ)। ২০২২-০৬-২৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২৯।
- ↑ bvnews24.com (২০২৩-১২-২২)। "বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রক্টর আবদুল কাইউম"। BVNEWS24 || বিভিনিউজ২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০১-০৬।
- ↑ "প্রশাসনিক দপ্তর"। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়। ২০২২-০৮-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ ব্যুরো, বরিশাল। "ভিসি বিরোধী আন্দোলনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অচলাবস্থা অব্যাহত"। DailyInqilabOnline। ২০১৯-০৪-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২৭।
- ↑ "৬ মাস পর ভিসি পেল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়"। www.jugantor.com। ২০১৯-১১-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২৭।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;:0
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের দৃষ্টিনন্দন মসজিদ"। Bangla Tribune। ২০২০-০৮-২২। ২০২২-১০-২৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১০-২৭।