সতীশ চন্দ্র হালদার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) পরিষ্কারকরণ |
{{উৎসহীন}} ও {{বিষয়শ্রেণীহীন}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে |
||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০২৪}} |
|||
{{তথ্যছক ব্যক্তি |
{{তথ্যছক ব্যক্তি |
||
| name = সতীশ চন্দ্র হালদার |
| name = সতীশ চন্দ্র হালদার |
||
২৪ নং লাইন: | ২৫ নং লাইন: | ||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
||
{{সূত্র তালিকা|২}} |
{{সূত্র তালিকা|২}} |
||
{{বিষয়শ্রেণীহীন|date=মার্চ ২০২৪}} |
১৬:৫০, ২২ মার্চ ২০২৪ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
সতীশ চন্দ্র হালদার | |
---|---|
জন্ম | ১৯২৬ |
মৃত্যু | ৮ অক্টোবর ১৯৮৪ |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পেশা | রাজনীতিবিদ |
সতীশ চন্দ্র হালদার ছিলেন একজন বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ফরিদপুর ১২ আসন থেকে বিজয়ী হয়েছিলেন।
জীবনী
সতীশ চন্দ্র হালদার ১৯২৬ সালে কোটালিপাড়া উপজেলা শুয়াগ্রাম ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন। চাখার কলেজে পড়াকালীন শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের নজরে আসেন তিনি। শেরে বাংলা একে ফজলুল হকের প্রেরণায় তার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয়। পরবর্তিতে আওয়ামী লীগের সদস্য হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সহযোদ্ধা হিসেবে তিনি লড়াই সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি প্রথমে আমতলী ইউনিয়নের সদস্য তারপর চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন, পরবর্তিতে ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন (ফরিদপুর-১২)। তিনি কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাকালিনী সভাপতি ছিলেন।
তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন। তিনি যুদ্ধোত্তোর বাংলাদেশ বিনির্মাণে নিরলস পরিশ্রম করেছেন। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের প্রথম সংবিধান জাতীয় সংসদের সদস্য হিসেবে যাদের অনুমোদনে গৃহীত হয়েছিল তাদের মধ্যে তিনি ছিলেন উল্লেখযোগ্য। তিনি নিজে শিক্ষকতা করেছেন। তিনি কোটালিপাড়া প্রত্যন্ত অঞ্চলে বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন যার মধ্যে রয়েছে, শুয়াগ্রাম বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়, দয়াল হালদার আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়।
তথ্যসূত্র
এই নিবন্ধটিতে কোনও বিষয়শ্রেণী যোগ করা হয়নি। অনুগ্রহ করে একটি বিষয়শ্রেণী যোগ করুন, যেন এটি এই বিষয়ের অন্যান্য নিবন্ধের সাথে তালিকাভুক্ত করা যায়। (মার্চ ২০২৪) |