কাবেরী গায়েন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
অ ইংরেজি উইকিপিডিয়া ও উইকিউপাত্তের তথ্যের ভিত্তিতে বট কর্তৃক বিষয়শ্রেণী যোগ |
NahidSultan (আলোচনা | অবদান) পরিষ্কারকরণ |
||
৫ নং লাইন: | ৫ নং লাইন: | ||
| alt = |
| alt = |
||
| caption = |
| caption = |
||
| native_name = কাবেরী গায়েন |
|||
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|১৯৭০|১|১|df=y}} |
| birth_date = {{জন্ম তারিখ ও বয়স|১৯৭০|১|১|df=y}} |
||
| birth_place = [[বরিশাল]], বাংলাদেশ |
| birth_place = [[বরিশাল]], বাংলাদেশ |
||
১৭ নং লাইন: | ১৫ নং লাইন: | ||
| notable_works = ''মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্রে নারী-নির্মাণ'' |
| notable_works = ''মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্রে নারী-নির্মাণ'' |
||
}} |
}} |
||
'''কাবেরী গায়েন''' (জন্ম |
'''কাবেরী গায়েন''' (জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৭০) হলেন একজন খ্যাতনামা বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ, লেখক এবং সমাজকর্মী। সংখ্যালঘু নিপীড়ন এবং [[লিঙ্গ বৈষম্য]]-এর বিরুদ্ধে স্পষ্টবাদী দৃষ্টিভঙ্গী ও মতামতের জন্য তিনি বাংলাদেশে সুপরিচিত।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ১=গায়েন |প্রথমাংশ১=কাবেরী|তারিখ=28 March 2015 |শিরোনাম=Women not portrayed as Freedom Fighters on Screen |ইউআরএল=http://www.thedailystar.net/in-focus/women-not-portrayed-freedom-fighters-screen-74241 |সংবাদপত্র=দ্য ডেইলি স্টার|ভাষা=ইংরেজি}}</ref> |
||
তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যাপনা করেন এবং সেই সাথে যুক্তরাজ্যের এডিনবর্গ নেপিয়ের বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অনাবাসিক শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন।<ref name=du>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ |ইউআরএল=http://www.du.ac.bd/department/common/facultymember.php?bodyid=MCJ |ওয়েবসাইট=ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |সংগ্রহের-তারিখ=27 July 2015 |ভাষা=ইংরেজি |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150801150513/http://www.du.ac.bd/department/common/facultymember.php?bodyid=MCJ |আর্কাইভের-তারিখ=১ আগস্ট ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> |
তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যাপনা করেন এবং সেই সাথে যুক্তরাজ্যের এডিনবর্গ নেপিয়ের বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অনাবাসিক শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন।<ref name=du>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ |ইউআরএল=http://www.du.ac.bd/department/common/facultymember.php?bodyid=MCJ |ওয়েবসাইট=ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |সংগ্রহের-তারিখ=27 July 2015 |ভাষা=ইংরেজি |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150801150513/http://www.du.ac.bd/department/common/facultymember.php?bodyid=MCJ |আর্কাইভের-তারিখ=১ আগস্ট ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> |
০৭:৩৩, ২২ মার্চ ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
কাবেরী গায়েন | |
---|---|
জন্ম | বরিশাল, বাংলাদেশ | ১ জানুয়ারি ১৯৭০
মাতৃশিক্ষায়তন | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (বিএ, এমএ) এডিনবর্গ নেপিয়ের বিশ্ববিদ্যালয় (ডক্টরেট) |
পেশা | অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ |
কর্মজীবন | ১৯৯৪ - বর্তমান |
পরিচিতির কারণ | সামাজিক আন্দোলন |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্রে নারী-নির্মাণ |
কাবেরী গায়েন (জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৭০) হলেন একজন খ্যাতনামা বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ, লেখক এবং সমাজকর্মী। সংখ্যালঘু নিপীড়ন এবং লিঙ্গ বৈষম্য-এর বিরুদ্ধে স্পষ্টবাদী দৃষ্টিভঙ্গী ও মতামতের জন্য তিনি বাংলাদেশে সুপরিচিত।[১]
তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যাপনা করেন এবং সেই সাথে যুক্তরাজ্যের এডিনবর্গ নেপিয়ের বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অনাবাসিক শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন।[২]
প্রাথমিক জীবন[সম্পাদনা]
কাবেরী গায়েনের জন্ম বাংলাদেশের বরিশালে একটি বাঙ্গালী কায়স্থ পরিবারে। বরিশাল সরকারি মহিলা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর তিনি ঢাকায় আসেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে ভর্তি হন। এখান থেকে তিনি ১৯৮৯ সালে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি অর্জন করেন। স্নাতক পর্যায়ে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য তিনি দিল নওশিন খানম স্বর্নপদক লাভ করেন। পরবর্তীতে একই বিভাগ থেকে ১৯৯০ সালে স্নাতোকত্তর সম্পন্ন করে উচ্চশিক্ষার্থে তিনি এডিবর্গে যান এবং ২০০৪ সালে এডিনবর্গ নেপিয়ের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। তার অভিসন্দর্ভের বিষয় ছিল Modelling the Influence of Communications on Fertility Behaviour of Women in Rural Bangladesh।
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ গায়েন, কাবেরী (২৮ মার্চ ২০১৫)। "Women not portrayed as Freedom Fighters on Screen"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ"। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ইংরেজি ভাষায়)। ১ আগস্ট ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৫।