(Translated by https://www.hiragana.jp/)
চেন নিং ইয়াং - উইকিপিডিয়া বিষয়বস্তুতে চলুন

চেন নিং ইয়াং

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
চেন নিং ফ্রাঙ্কলিন ইয়াং
楊振やすし
ইয়াং, ২০০৫ সালে
জন্ম (1922-10-01) ১ অক্টোবর ১৯২২ (বয়স ১০১)
হেফেই, আনহুই, চীন
জাতীয়তাজন্মসূত্রে চীনা, ১৯৬৪ সালে মার্কিন নাগরিক হন।
মাতৃশিক্ষায়তনন্যাশনাল সাউথওয়েস্টার্ন অ্যাসোসিয়েটেড বিশ্বিদ্যালয়
শিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়
পরিচিতির কারণপ্যারিটি লঙ্ঘন
ইয়াং-মিল্‌স তত্ত্ব
ইয়াং-ব্যাক্সটার সমীকরণ
পুরস্কার পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯৫৭)
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রকণা পদার্থবিজ্ঞান, Statistical mechanics
প্রতিষ্ঠানসমূহইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্সড স্টাডি
স্টেট ইউনিভার্সিটি অফ নিউ ইয়র্ক অ্যাট স্টোনি ব্রুক
চাইনিজ ইউনিভার্সিটি অফ হংকং
শিংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়
ডক্টরাল উপদেষ্টাএডওয়ার্ড টেলার

চেন-নিং ফ্রাঙ্কলিন ইয়াং (প্রথাগত চীনা: 楊振やすし; সরলীকৃত চীনা: 杨振宁; পিনিয়ান: Yáng Zhènníng) একজন চীনা বংশোদ্ভূত মার্কিন পদার্থবিজ্ঞানী। তার গবেষণার মূল বিষয় ছিল পরিসংখ্যানগত বলবিজ্ঞান এবং প্রতিসাম্য নীতি। তিনি ১৯৫৭ সালে অপর চীনা বিজ্ঞানী সুং দাও লি-এর সাথে যৌথভাবে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তারা আবিষ্কার করেছিলেন, মৌলিক কণাসমূহের মধ্যে দুর্বল বলের মিথস্ক্রিয়ায় কোন প্যারিটি (দর্পণ প্রতিফলন) প্রতিসাম্য নেই। এই আবিষ্কারটি পরীক্ষার মাধ্যমে প্রমাণ করেছিলেন চিয়েন শিয়ুং উ

ইয়াং-এর সাথে লি'র সম্পর্কে ১৯৬২ সালের পর থেকে অবনতি হতে থাকে। এখনও তাদের মধ্যে একটি বিষয়ে বিতর্ক রয়ে গেছে। আর তা হল, কে প্রথমে দুর্বল মিথস্ক্রিয়ার ক্ষেত্রে প্যারিটির নিত্যতার ধারণাটি প্রথম ব্যক্ত করেছিলেন। ইয়াংয়ের সাথে বিখ্যাত বিজ্ঞানী রবার্ট মিল্‌স-এর সুসম্পর্ক ছিল। তারা একসাথে কাজ করেছেন। গেজ তত্ত্বে তাদের আবিষ্কৃত নতুন বিশাল ব্যপ্তির শাখাটি ইয়াং-মিল্‌স তত্ত্ব নামে পরিচিত। কণা পদার্থবিজ্ঞানের আদর্শ মডেলে ইয়াং-মিল্‌সের এ ধরনের তত্ত্বগুলো এখন অতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

পুরস্কারসমূহ[সম্পাদনা]

তথ্য উৎস[সম্পাদনা]

ইয়াং রচিত গ্রন্থাবলী

বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]