নিষিদ্ধ নগরী
ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান | |
---|---|
![]() নিষিদ্ধ নগরীর কেন্দ্রে সুপ্রিম হারমনি হল ( | |
মানদণ্ড | সাংস্কৃতিক: i, ii, iii, iv |
সূত্র | ৪৩৯ |
তালিকাভুক্তকরণ | ১৯৮৭ (১১তম সভা) |
প্রসারণ | ২০০৪ |
স্থানাঙ্ক | ৩৯°৫৪′৫৩″ উত্তর ১১৬°২৩′২৬″ পূর্ব / ৩৯.৯১৪৭২° উত্তর ১১৬.৩৯০৫৬° পূর্ব |
নিষিদ্ধ নগরী (চীনা:
১৪০৬ থেকে ১৪২০ সালে নির্মিত জটিল ভবনসমূহ ৭২০,০০০ বর্গ মিটার (৭,৮০০,০০০ বর্গ ফুট) জুড়ে ৯৮০ ভবন নিয়ে গঠিত।[১] জটিল প্রাসাদ ঐতিহ্যগত চীনা চমৎকার স্থাপত্য দৃষ্টান্তস্বরূপ,[২] যা পূর্ব এশিয়াসহ অন্যত্র সাংস্কৃতিক এবং স্থাপত্যকে প্রভাবিত করেছে। ১৯৮৭ সালে নিষিদ্ধ নগরীকে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে ঘোষণা করা হয়,[২] এবং ইউনেস্কো কর্তৃক সংরক্ষিত প্রাচীন কাঠের কাঠামোর বৃহত্তম সংগ্রহ হিসাবে তালিকাভুক্ত করা হয়।
১৯২৫ সাল থেকে নিষিদ্ধ নগরী রাজপ্রাসাদ জাদুঘরের অধীন রয়েছে, যার শিল্পকর্ম ও হস্তনির্মিত বিশাল সংগ্রহ মিং এবং চিং রাজবংশের সাম্রাজ্যিক সংগ্রহ উপর নির্মিত হয়েছে। জাদুঘরের পূর্বের সংগ্রহ এখন তাইপের জাতীয় রাজপ্রাসাদ জাদুঘরে অবস্থিত। উভয় জাদুঘর প্রথম দিকে একই প্রতিষ্ঠানের ভবন ছিল, কিন্তু চীনা গৃহযুদ্ধের পরে এটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়েছিল।
নাম[সম্পাদনা]
![](https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/d/d9/Dabk%C5%ABri_dorgi_hoton.png)
নিষিদ্ধ নগরী অনেক নামে পরিচিত ছিল। সবচেয়ে প্রচলিত, ইতোমধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে, চীনা জিজিন চেং (চীনা:
"জিজিন চেং" নামের অনেক অর্থ রয়েছে। জি বা "পাপল" বলতে ধ্রুবতারা বোঝানো হয়েছে, যা প্রাচীন চীনে জিউই তারা বলা হতো এবং ঐতিহ্যগত চীনা জ্যোতিষশাস্ত্রে ছিল স্বর্গীয় সম্রাটের বাসস্থান। স্বর্গীয় পার্শ্ববর্তী অঞ্চল, জিউই সীমানা (চীনা:
আজ, চীনে স্থানটি Gùgōng (
ইতিহাস[সম্পাদনা]
-
জাদুঘরে পর্যটকরা
-
প্রাসাদ জাদুঘরে স্থাপত্যশিল্প
-
সাম্রাজ্যিক বাগানের ভবনের একটি দৃশ্য
-
সাম্রাজ্যিক সিংহাসন
-
স্থানসমূহের একটি, যেখানে সাম্রাজ্যিক সিংহাসন রাখা আছে
-
সাম্রাজ্যিক ছাদ সজ্জা
-
একটি ধারক যা আগুন লাগলে ব্যবহার করা হতো
তথ্যসূত্র[সম্পাদনা]
- ↑ "
故 宫到底 有 多少 间房 (How many rooms in the Forbidden City)" (Chinese ভাষায়)। Singtao Net। ২০০৬-০৯-২৭। ২০০৭-০৭-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৭-০৫। - ↑ ক খ "UNESCO World Heritage List: Imperial Palaces of the Ming and Qing Dynasties in Beijing and Shenyang"। UNESCO। সংগ্রহের তারিখ ২০০৭-০৫-০৪।
- ↑ p. 18, Yu, Zhuoyun (১৯৮৪)। Palaces of the Forbidden City। New York: Viking। আইএসবিএন 0-670-53721-7।
- ↑ "Gùgōng" in a generic sense also refers to all former palaces, another prominent example being the former Imperial Palaces (Mukden Palace) in Shenyang; see Gugong (disambiguation).
বহিঃসংযোগ[সম্পাদনা]
![](https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/4a/Commons-logo.svg/30px-Commons-logo.svg.png)
![](https://upload.wikimedia.org/wikipedia/commons/thumb/4/4a/Commons-logo.svg/30px-Commons-logo.svg.png)
- নিষিদ্ধ নগরী
- ১৪০৬-তে প্রতিষ্ঠান
- ১৪২০-এর স্থাপত্য
- ১৫শ-শতকের স্থাপত্য
- মিং রাজবংশ
- চীনা স্থাপত্য
- চীনা স্থাপত্যবিষয়ক ইতিহাস
- বেইজিং -এ জাদুঘর
- চীনে শিল্পকলা জাদুঘর এবং গ্যালারিসমূহ
- চীনে প্রাসাদ
- চীনের রাজকীয় বাসস্থান
- চীনের বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান
- বেইজিং -এ দর্শক আকর্ষণ
- দোংচেং জেলা, বেইজিং
- বেইজিং -এ মেজর জাতীয় ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থানসমূহ
- বেইজিংয়ের প্রধান জাতীয় ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থান