(Translated by https://www.hiragana.jp/)
মার্ক বেইলি - উইকিপিডিয়া বিষয়বস্তুতে চলুন

মার্ক বেইলি

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
মার্ক বেইলি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
মার্ক ডেভিড বেইলি
জন্ম২৬ নভেম্বর, ১৯৭০
হ্যামিল্টন, নিউজিল্যান্ড
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাব্যাটসম্যান
সম্পর্কজে এফ বেইলি (কাকা)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
একমাত্র ওডিআই
(ক্যাপ ১০৬)
২৪ অক্টোবর ১৯৯৮ বনাম জিম্বাবুয়ে
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই
ম্যাচ সংখ্যা -
রানের সংখ্যা - -
ব্যাটিং গড় - -
১০০/৫০ -/- -/-
সর্বোচ্চ রান - -
বল করেছে - -
উইকেট - -
বোলিং গড় - -
ইনিংসে ৫ উইকেট - -
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং - -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং -/- ০/-
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৯ অক্টোবর ২০১৯
পদকের তথ্য
 নিউজিল্যান্ড-এর প্রতিনিধিত্বকারী
পুরুষদের ক্রিকেট
কমনওয়েলথ গেমস
ব্রোঞ্জ পদক - তৃতীয় স্থান ১৯৯৮ কুয়ালালামপুর দলগত প্রতিযোগিতা

মার্ক ডেভিড বেইলি (ইংরেজি: Mark Bailey; জন্ম: ২৬ নভেম্বর, ১৯৭০) হ্যামিল্টনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৮ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।[][][]

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন মার্ক বেইলি

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট

[সম্পাদনা]

১৯৮৯-৯০ মৌসুম থেকে ২০০১-০২ মৌসুম পর্যন্ত মার্ক বেইলি’র প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।

স্টেট নর্দার্ন নাইটসের পক্ষে তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে অসাধারণ খেলেন। শেল কনফারেন্স প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক রান তুলেন। শেল ট্রফিতে ৬১ ও শেল কাপে ২৪ গড়ে রান সংগ্রহ করেছিলেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

[সম্পাদনা]

১৯৯৮ সালের কমনওয়েলথ গেমসে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিকে অঙ্গনে সূচনা ঘটে মার্ক বেইলি’র। এ প্রতিযোগিতায় এটিই তার একমাত্র অংশগ্রহণ ছিল। আঘাতপ্রাপ্ত ক্রিস কেয়ার্নসের পরিবর্তে দল নির্বাচকমণ্ডলী তাকে মনোনীত করে।

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে একটিমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন। কোন টেস্টে অংশগ্রহণ করার সুযোগ হয়নি তার। ২৪ অক্টোবর, ১৯৯৮ তারিখে ঢাকায় জিম্বাবুয়ে দলের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। এটিই তার একমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ ছিল। তবে, অংশগ্রহণকৃত একমাত্র ওডিআইয়ে ব্যাট কিংবা বল হাতে নিয়ে কোনটিতেই সফলতার স্বাক্ষর রাখতে পারেননি।

১৯৯৮ সালের আইসিসি নক-আউট প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী আসরে অংশ নিতে বাংলাদেশ গমন করেন। একটিমাত্র খেলায় অংশ নিলেও ব্যাট হাতে মাঠে নামার সুযোগ হয়নি তার।

পরবর্তীতে গ্রীষ্মে দল নির্বাচকমণ্ডলী কর্তৃক উপেক্ষার শিকারে পরিণত হন। কেয়ার্নসের পুনরায় আহত হলে রজার টোজকে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়। এর অল্প কিছুদিন পরই খেলার জগৎ থেকে বিদেয় নেন মার্ক বেইলি। জেএফ বেইলি সম্পর্কে তার কাকা।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Players / New Zealand / ODI caps"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  2. "New Zealand ODI Batting Averages"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  3. "New Zealand ODI Bowling Averages"Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]