মার্তিনিক জাতীয় ফুটবল দল
ডাকনাম | লেস মাতিনিনো | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | মার্তিনিক ফুটবল লীগ | ||
কনফেডারেশন | কনকাকাফ (উত্তর আমেরিকা) | ||
প্রধান কোচ | মারিও বোকালি | ||
অধিনায়ক | সেবাস্তিয়েঁ ক্রেতিনোয়া | ||
সর্বাধিক ম্যাচ | দানিয়েল এরেল (৭৭) | ||
শীর্ষ গোলদাতা | কেভিন পার্সেম্যাঁ (৩৫) | ||
মাঠ | স্তাদ পিয়ের আইকের | ||
ফিফা কোড | MTQ | ||
ওয়েবসাইট | liguefoot-martinique | ||
| |||
ফিফা র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | নেই (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[১] | ||
এলো র্যাঙ্কিং | |||
বর্তমান | ৯৫ ১২ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[২] | ||
সর্বোচ্চ | ৪০ (ফেব্রুয়ারি ১৯৩১) | ||
সর্বনিম্ন | ১২৬ (সেপ্টেম্বর ২০১১) | ||
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা | |||
বার্বাডোস ৩–২ মার্তিনিক (মার্তিনিক; ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯৩১) | |||
বৃহত্তম জয় | |||
মার্তিনিক ১৬–০ ব্রিটিশ ভার্জিন দ্বীপপুঞ্জ (লে লাম্যাঁতিন, মার্তিনিক; ৫ সেপ্টেম্বর ২০১২) | |||
বৃহত্তম পরাজয় | |||
মেক্সিকো ৯–০ মার্তিনিক (মেক্সিকো সিটি, মেক্সিকো; ১১ জুলাই ১৯৯৩) | |||
কনকাকাফ গোল্ড কাপ | |||
অংশগ্রহণ | ৬ (১৯৯৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | কোয়ার্টার-ফাইনাল (২০০২) |
মার্তিনিক জাতীয় ফুটবল দল (ফরাসি: Équipe de la Martinique de football) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে মার্তিনিকের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম মার্তিনিকের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা মার্তিনিক ফুটবল লীগ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ২০১৩ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনকাকাফের সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৩১ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি তারিখে, মার্তিনিক প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; মার্তিনিকে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে মার্তিনিক বার্বাডোসের কাছে ৩–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
১৬,৩০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট স্তাদ পিয়ের আইকেরে লেস মাতিনিনো নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে।[৩][৪] এই দলের প্রধান কার্যালয় মার্তিনিকের রাজধানী ফর-দে-ফ্রঁসে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন মারিও বোকালি এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন রক্ষণভাগের খেলোয়াড় সেবাস্তিয়েঁ ক্রেতিনোয়া।
ফিফার সদস্যপদ না থাকার ফলে মার্তিনিক এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, কনকাকাফ গোল্ড কাপে মার্তিনিক এপর্যন্ত ৬ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০০২ কনকাকাফ গোল্ড কাপের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা কানাডার সাথে উক্ত ম্যাচটি পূর্ণ সময় শেষ হওয়ার পর ১–১ গোলে ড্র হওয়ার পর পেনাল্টি শুট-আউটে ৬–৫ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
দানিয়েল এরেল, হোসে-কার্ল পিয়ের-ফানফান, সেবাস্তিয়েঁ ক্রেতিনোয়া, কেভিন পার্সেম্যাঁ এবং হোসে গোরোনের মতো খেলোয়াড়গণ মার্তিনিকের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
[সম্পাদনা]ফিফার সদস্যপদ না থাকার ফলে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে মার্তিনিকের কোন স্থান নেই। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে মার্তিনিকের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৪০তম (যা তারা ১৯৩১ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১২৬। নিম্নে বর্তমানে বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
- বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
অবস্থান | পরিবর্তন | দল | পয়েন্ট |
---|---|---|---|
৯৩ | ১৫ | গিনি | ১৪৪৯ |
৯৪ | ১৩ | গ্যাবন | ১৪৪২ |
৯৫ | ১২ | মার্তিনিক | ১৪৪১ |
৯৬ | ২৬ | ত্রিনিদাদ ও টোবাগো | ১৪৩২ |
৯৭ | ১২ | চীন | ১৪৩১ |
অর্জন
[সম্পাদনা]শিরোপা
[সম্পাদনা]- চ্যাম্পিয়ন (১): ১৯৯৩
- চ্যাম্পিয়ন (১): ২০১০
- চ্যাম্পিয়ন (২): ১৯৮৩, ১৯৮৫
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র্যাঙ্কিং"। ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩।
- ↑ ক খ গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"। eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪।
- ↑ "Allez Matinino!"। Ligue de Football de la Martinique (ফরাসি ভাষায়)। ১৮ আগস্ট ২০১০। ১৫ আগস্ট ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "Matinino en Présentation"। Bondamanjak (ফরাসি ভাষায়)। ৮ সেপ্টেম্বর ২০১০। ২১ নভেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০১০।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- দাপ্তরিক ওয়েবসাইট (ফরাসি)
- কনকাকাফ-এ মার্তিনিক জাতীয় ফুটবল দল ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ জুলাই ২০১৮ তারিখে (ইংরেজি)