অলিভার কান
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | অলিভার রলফ কান | ||
উচ্চতা | ১.৮৮ মিটার (৬ ফুট ২ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | গোলরক্ষক | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | বায়ার্ন মিউনিখ | ||
জার্সি নম্বর | ১ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৭৫–১৯৮৭ | কার্লস্রূ এসসি | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ (গোল) | |
১৯৮৭–১৯৯৪ ১৯৯৪– |
কার্লস্রূ এসসি বায়ার্ন মিউনিখ |
১২৮ (০) ৪২১ (০) | |
জাতীয় দল‡ | |||
১৯৯৪–২০০৬ | জার্মানি | ৮৬ (০) | |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ৮ মার্চ ২০০৮ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১২ আগস্ট ২০০৭ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
অলিভার রলফ কান (জন্ম ১৫ জুন ১৯৬৯) একজন জার্মান গোলরক্ষক। কার্লস রুহে'র এসসি দলের পক্ষে তিনি পেশাদার খেলা শুরু করেন। ১৯৯৪ সালে তিনি বর্তমান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখে যোগ দেন। সাম্প্রতিককালের জার্মান খেলোয়াড়দের মধ্যে তিনিই সফলতম। দলের সাথে তিনি সাতটি জার্মান চ্যাম্পিয়নশিপ, পাঁচটি জার্মান কাপ, উয়েফা কাপ (১৯৯৬)। উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাল (দুটিই ২০০১ সালে) জিতেছেন। তার ব্যক্তিগত নৈপুণ্যের কারণে তিনি পরপর চারবার উয়েফা শ্রেষ্ঠ ইউরোপীয় গোলরক্ষক পুরস্কার এবং দুটি বর্ষসেরা জার্মান ফুটবলার পুরস্কার পেয়েছেন। ১৯৯৪ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি জার্মানির পক্ষে খেলেছেন। ২০০২ সালের বিশ্বকাপে তিনি জার্মানির মূল গোলরক্ষক হিসেবে খেলেছেন এবং ব্যক্তিগত নৈপুণ্য দেখিয়ে গোল্ডেন বল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। কানকে প্রায়ই কিং কান [১] এবং দ্য টাইটান [২] নামে ডাকা হয়।
ব্যক্তি ও পারিবারিক জীবন
[সম্পাদনা]কান জার্মানির কার্লস্রুহে তে জন্মগ্রহণ করেন। মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন হেলমহোলট্জ জিমন্যাসিয়াম কার্লস্রুহে তে তারপর হেগেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন অর্থনীতি বিষয়ে পড়াশোনার জন্যে, কিন্তু পড়াশোনা শেষ করতে পারেননি। তার স্ত্রীর নাম ছিল সিমোনে,তাদের দুই সন্তান রয়েছে।২০০৯ সালে কান সিমোনের সাথে বিবাহ বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন।[৩] কানের বাবা রোল্ফ কান সাবেক পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড় ছিলেন।
সম্মাননা
[সম্পাদনা]বায়ার্ন মিউনিখ
[সম্পাদনা]- বুন্দেসলিগা (৮): ১৯৯৭, ১৯৯৯, ২০০০, ২০০১, ২০০৩, ২০০৫, ২০০৬, ২০০৮
- জার্মান কাপ (৬): ১৯৯৮, ২০০০, ২০০৩, ২০০৫, ২০০৬, ২০০৮
- ডিএফবি-লিগাপোকাল (৬): ১৯৯৭, ১৯৯৮, ১৯৯৯, ২০০০, ২০০৪, ২০০৭
- উয়েফা কাপ (১): ১৯৯৬
- উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগ(১): ২০০১
- ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ (১): ২০০১
আন্তর্জাতিক
[সম্পাদনা]- উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ: ১৯৯৬
- ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ তৃতীয় স্থান: ২০০৫
- ফিফা বিশ্বকাপ দ্বিতীয় স্থান: ২০০২
- ফিফা বিশ্বকাপ তৃতীয় স্থান: ২০০৬
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Marc Heidenreich (2003-04-15)। "Training mit "King Kahn"" (German ভাষায়)। ZDF.de। ২০০৯-০১-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 2007-11-11। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Der Titan sagt Servus" (German ভাষায়)। Vanity Fair। 2007-07-13। ২০০৭-১২-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ 2007-11-11। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ "Oliver Kahn lässt sich scheiden" (German ভাষায়)। spiegel.de। ১৭ আগস্ট ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০০৯।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
- জীবিত ব্যক্তি
- ১৯৬৯-এ জন্ম
- জার্মান ফুটবলার
- জার্মানির আন্তর্জাতিক ফুটবলার
- ফুটবল গোলরক্ষক
- ১৯৯৪ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ২০০২ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ২০০৬ ফিফা বিশ্বকাপের খেলোয়াড়
- ২০০৫ ফিফা কনফেডারেশন্স কাপের খেলোয়াড়
- ফিফা ১০০
- উয়েফা ইউরো ১৯৯৬ খেলোয়াড়
- উয়েফা ইউরো ২০০০ খেলোয়াড়
- উয়েফা ইউরো ২০০৪ খেলোয়াড়
- উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ বিজয়ী খেলোয়াড়
- ফুটবল ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখের খেলোয়াড়
- বুন্দেসলিগার খেলোয়াড়
- কার্লস্রুহার স্পোর্টস ক্লাবের খেলোয়াড়
- কার্লস্রুহার স্পোর্টস ক্লাব ২-এর খেলোয়াড়
- উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ বিজয়ী খেলোয়াড়
- কর্পোরেট নির্বাহী